মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
মাতারবাড়ি কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকায় নিখোঁজের ৪দিন পর আরমানের লাশ উদ্ধার চকরিয়ায় পুকুরে গোসলে নেমে দুই বোনের মৃত্যু জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দল আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্তের কাজ শুরু করবে মঙ্গলবার, থাকবে এক মাস বাংলাদেশকে ২০০ একর জমি ফিরিয়ে দিচ্ছে ভারত আওয়ামী লীগ হাতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে ‍না পারলে , জনগণ নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারবে না।: রিজভী কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর মিছিল ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ১ পেকুয়ায় লবণ ব্যবসায়ীকে মারধর করে টাকা ছিনতাই উখিয়া ক্যাম্পে দুর্বৃত্তের গুলিতে ২ যবক নিহত মহেশখালীতে মাংসের দাম অতিরিক্ত রাখায় ৪ ব্যবসায়ীকে জরিমানা নায়িকারা ছোট কাপড় পরলে চলে, ঘরের বউদের চলে না : গোবিন্দের স্ত্রী

‘ক্রিকেটারদের রাজনীতি বন্ধ হওয়া উচিত, দায় নিতে হবে রাজনৈতিক দলকেও’

খেলাধুলা ডেস্ক:

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের পাকিস্তান সফরের আগে সংবাদ সম্মেলনে আসেন প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। এই সংবাদ সম্মেলনের বড় একটা অংশজুড়ে ছিল সাকিব আল হাসান ও ক্রিকেটারদের রাজনীতি।

এ ক্ষেত্রে প্রধান নির্বাচক দায়টা শুধু ক্রিকেটারদের দিলেন না। তার মতে, জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের রাজনীতির রাস্তা বন্ধ হওয়া উচিত। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোকেও ভাবতে হবে তারা কোনো ক্রিকেটারকে নেবে কী না।

সোমবার (১২ আগস্ট) দুপুর ১২টায় মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি দুই নির্বাচক এইচপি ও এ দলের সঙ্গে বিদেশে থাকায় একাই ছিলেন প্রধান নির্বাচক লিপু।

‘যে সংস্কারের ছোঁয়া লেগেছে, আমার বিশ্বাস নিশ্চয়ই এমন কিছু প্রসেস থাকবে যে কেউ জাতীয় দলে থাকা অবস্থায় রাজনীতি করতে পারবেন কী না’।

‘একই সঙ্গে আমি যোগ করতে চাই, সংস্কার দুই জায়গায়ই হতে হবে। একটা খেলোয়াড়ের জন্য যেমন, জাতীয় দলের সঙ্গে তিনি রাজনৈতিক দলে যোগ দিতে পারবেন কী না…তার পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোরই কি উচিত একটা জাতীয় দলের খেলোয়াড়কে দলে নেওয়া। তারা তো দেশের জন্যই কাজ করে। ইটস নট অ্যা ওয়ান ওয়ে ট্রাফিক। আপনি শুধু প্লেয়ারকে দোষ দিতে পারবেন না, রাজনৈতিক দলকেও সমান দায় দিতে হবে।’-বলেছেন প্রধান নির্বাচক।

২০১৮ সালের জাতীয় দলের অধিনায়ক থাকা অবস্থায় আওয়ামী লিগের টিকিট পেয়ে সাংসদ হন মাশরাফি। পরের বছর বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশকে। ২০২৪ সালেও নড়াইল-২ আসন থেকে সাংসদ হন। একই বছর সাকিব মাগুরা-১ থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন।

দুজনের সংসদ নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হয় চারদিকে। আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর এটি আরও জোরালোভাবে সামনে আসে। প্রধান নির্বাচকের মতে, ক্রিকেটারদের রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়া উচিৎ।

‘যদি খেলা থাকে এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থাকে, তাহলে আপনি কোনটাকে অগ্রাধিকার দেবেন। একটা নির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা যদি থাকে, তাহলে মনে হয় ভালো। তাহলে কোনো খেলোয়াড় রাজনীতিতে যাওয়ার আগে চিন্তা করবেন তার অগ্রাধিকার কোথায়। এই রাস্তাটা মনে হয় বন্ধ হওয়া উচিত।’

রাজনৈতিক দলগুলোকেও বার্তা দিয়েছেন লিপু, ‘রাজনৈতিক দলের একটা খেলোয়াড় যখন জায়গায় ভালো করছে, তাকে আপনি নিবেন কী না…আর খেলোয়াড়কেও তার প্রায়োরিটির সুযোগ আছে। মানুষ ভুল করে। তার শুধরানোর সুযোগও আছে। সাকিব যদি তার পথচলায় কোনো ভুল করে থাকেন, তার নিজেরই বোঝার সুযোগ হবে, নিজেকে সঠিক রাস্তায় নিয়ে আসবেন।’

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION